চোরা জন্ডিসের লক্ষণ - বিলিরুবিনের মাত্রা কত হলে জন্ডিস হয়
  প্রিয় পাঠক আপনি কি চোরা জন্ডিসের লক্ষণ এবং বিলিরুবিনের মাত্রা কত হলে জন্ডিস
  হয় সে সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে আপনি আমাদের এই পোস্টটি পড়ুন কেন নয় আমরা এই
  পোষ্টের মাধ্যমে শেয়ার করতে যাচ্ছি চোরা জন্ডিসের লক্ষণ এবং বিলিরুবিনের মাত্রা
  কত হলে জন্ডিস হয় সে সম্পর্কে। তাই আপনি যদি চোরা জন্ডিসের লক্ষণ সম্পর্কে জানতে
  চান তাহলে আমাদের পোস্টটি স্টেপ বাই স্টেপ পড়তে থাকুন।
  আমাদের মানবদেহে অনেক সময় জন্ডিস হলে আমরা তা বুঝতে পারিনা। এছাড়াও আমরা অনেকে
  জানি না জন্ডিস কত ধরনের হয়ে থাকে তাই আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করব চোরা
  জন্ডিসের লক্ষণ এবং বিলিরুবিনের মাত্রা কত হলে জন্ডিস হয় সে সম্পর্কে। তাহলে
  চলুন বন্ধুরা আর কথা না বাড়িয়ে ঝটপট জেনে নেওয়া যাক চোরা জন্ডিসের লক্ষণ।
  পোস্ট সূচিপত্রঃচোরা জন্ডিসের লক্ষণ - বিলিরুবিনের মাত্রা কত হলে জন্ডিস
  হয়
ভূমিকা:চোরা জন্ডিসের লক্ষণ এবং বিলিরুবিনের মাত্রা কত হলে জন্ডিস হয়
  চোরা জন্ডিসের লক্ষণ এবং বিলিরুবিনের মাত্রা কত হলে জন্ডিস হয় তা আমরা অনেকেই
  জানিনা। আছি আপনাদের সাথে শেয়ার করব কিভাবে বুঝবেন আপনি আপনার চোরা জন্ডিস
  হয়েছে বিলিরুবিনের মাত্রা কত হলে জন্ডিস হয়, জন্ডিস হলে কি খেতে হয়,জন্ডিস হলে
  করণীয়, জন্ডিস এর প্রতিকার,জন্ডিস হলে কি ডিম খাওয়া যাবে, এছাড়াও আমরা আরো
  জানবো জন্ডিস হলে কি মানুষ মারা যায় সে সম্পর্কে।
  আরো পড়ুনঃসাপে কামড়ালে প্রাথমিক চিকিৎসা
  আপনি যদি এমন গুরুত্বপূর্ণ সকল প্রশ্নের উত্তরগুলো সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে
  আপনি কি অবশ্যই তোরা জন্ডিসের লক্ষণ এবং বিলেরুবিনের মাত্রা কত হলে জন্ডিস হয় সে
  সম্পর্কে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।
জন্ডিস হলে কি মানুষ মারা যায়
  জন্ডিস হলে কি মানুষ মারা যায় এই নিয়ে আমাদের মনে অনেক ভয় কাজ করে। আজকে
  আপনাদের সাথে আলোচনা করব জন্ডিস হলে কি মানুষ মারা যায় কিনা। চলুন জেনে নেওয়া
  যাক জন্ডিস হলে মানুষ মারা যায় কি। সারা বিশ্বে প্রতিবছর জন্ডিসের আক্রান্ত হয়
  প্রায় লক্ষাধিক মানুষের জন্ডিস হয়ে থাকে।জন্ডিস এমন একটি রোগ যা লিভার বা যকৃত
  দেহের বিপাক তন্ত্রের মূল অঙ্গ জন্ডিস হয়ে থাকে। 
  এই জন্ডিস হওয়ার ফলে সারা বিশ্বে লক্ষাধিক মানুষের মৃত্যু হয়ে থাকে। ভাইরাস
  সংক্রমণ থেকে শুরু করে সিরোসিস বা ক্যান্সারের মতো রোগের প্রাথমিক লক্ষণ হিসেবে
  দেখা দিতে পারে এই জন্ডিস। তাই জন্ডিস হলে অবহেলা করা যাবে না অবশ্যই এটা চিকিৎসা
  নিতে হবে। জন্ডিস অনেকের অনেক কারণে হয়ে থাকে যদি কারোর রক্তে লোহিত কণিকা
  অতিমাত্রায় ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়ে বেশি মাত্রায় বিলিরুবিন তৈরি হয় যেমন
  থ্যালাসেমিয়া নামের রক্ত রোগ।
  আবার বিলিরুবিন তৈরির কারখানা তথা লিভারে কোন সমস্যা দেখা দিলে ওর জন্ডিস হবে।
  যেমন ভাইরাল হেপাটাইটিস ,লিভার সিরোসিস, ক্যান্সার। আবার বিলিরুবিন যদি কোন কারণে
  লিভার থেকে বের হতে না পারে বাধাপ্রাপ্ত হয় তাহলেও জন্ডিস হয়। যেমন পিট্টি
  নালীর পাথর বা টিউমার। অতিমাত্রায় বেড়ে গেলে তখন জন্ডিস থেকে ক্যান্সার হতে
  পারে আবার অনেক সময় জন্ডিস থেকে মৃত্যু হতে পারে।
বিলিরুবিনের মাত্রা কত হলে জন্ডিস হয়
  আমাদের রক্তে যে লোহিত কণিকা রয়েছে তার আয়ু এমনিতে চার মাস রোজি তাই মানুষের
  শরীরে কিছু কিছু কণিকা ভেঙে যায়। এই ভাঙ্গনের ফলে আরবিসিসি থেকে বিলিরুবি নিঃসৃত
  হয়ে রক্তে মিশে। বিলীন বোন একটি যৌগিক পদার্থ সাধারণত আমাদের শরীরে এর মাত্রা ১
  বা ১.২ মিলিগ্রাম প্রতি ডেসিলিটার এর নিচে। রক্তের মাধ্যমে বিলিরুবিন প্রথমে
  পৌঁছায় লিভারে এরপর লিভার থেকে বাইল ডাক্ট হয়ে যায় খাদ্যনালীতে।
  সব চেষ্টাই মল ও কিছুটা মূত্রের সঙ্গে শরীর থেকে বেরিয়ে যায় এই চলার পথে সেটি
  বিভিন্নভাবে ভাঙতে থাকে। রক্তে বিলিরুবিনের ঘনত্ব ১.২ mg/dL এর বেশি থাকলে জন্ডিস
  হয়। জন্ডিস হওয়ার পরলে শরীরে হলুদ হয়ে যায় রক্তে বিরুনের মাত্রা বেড়ে গেলে
  জন্ডিস দেখা দেয়। যদি বিলিরুবিনের মাত্রা রয়েছে ০.৫ থেকে ১.২ মিলিগ্রামের মধ্যে
  কিন্তু কোনও কারণে তা এর উপরে চলে যায় তখন দেখা দিবে জন্ডিস। 
  ভাইরাল হেপাটাইটিসের ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশ্রাম নিতে হবে আক্রান্ত ব্যক্তি
  কে। ভাইরাল হেপাটাইটিস সাধারণত তিন থেকে চার সপ্তাহের মধ্যে সম্পূর্ণরূপে ছেড়ে
  যায়। এ সময় ব্যথার ওষুধ যেমন প্যারাসিটামল, এসপিরিন, ঘুমের ওষুধসহ অন্যান্য কোন
  অপ্রয়োজনা ওষুধ খাওয়া যাবে না। অ্যালকোহল আসক্তরা অবশ্যই অ্যালকোহল গ্রহণ থেকে
  বিরত থাকতে হবে জন্ডিস হলে বিশেষজ্ঞ ও চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধি সেবন করা
  যাবে না।
জন্ডিস হলে কি খেতে হয়
  যখন অনেক গরম পড়ে সেই সময় যদি জন্ডিস দেখা দেয় পেটে সমস্যা অত্যাধিক দেখা
  যায়। তখন জন্ডিস হলে কি খেতে হবে যার ফলে তাড়াতাড়ি জন্ডিস টি সেরে যাবে সেই
  নিয়েই আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করব। জন্ডিস হলে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হয়
  মারাত্মকভাবে এতে লিভারের ওপর ভীষণ চাপ পড়ে এমনকি লিভার নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
  লিভার বা যকৃতের রোগ থেকে দ্রুত সুস্থ হওয়ার জন্য কম ফ্যাট এবং প্রোটিন যুক্ত
  খাবার খাওয়া প্রয়োজন। এটারও বেশি কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার আর প্রচুর পরিমাণে
  পানি খাওয়া উপকারী। কার্বোহাইড্রেট লিভারের গোশতের দ্রুত তৈরি হতে সহযোগিতা করে
  আবার ফ্যাট এবং প্রোটিনের পরিমাণ কমিয়ে সহজেই খাবার হজমে সাহায্য করে।
  গোটা শস্যঃ লিভারের জন্য সবচেয়ে ভালো হচ্ছে গোটা শস্য ও বিভিন্ন বীজ
  শস্যদানা এসব অবশ্যই খাবারের রাখতে হবে। আমন্ডের মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণে
  ভিটামিন ই সেই সঙ্গে ফলোনিক অ্যাসিড অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে এছাড়াও রয়েছে
  ফাইবার আর হেলদি ফ্যাট এইজন্য খাদ্য তালিকাতে গোটা শ্বশুর রাখতে হবে লিভারে
  উন্নতি করার জন্য।
  শাকসবজিঃ তাজা শাকসবজিতে ভিটামিন সি এবং ভিটামিন ই বি টা করোটিন দস্তা
  ফসফরাস ম্যাগনেসিয়াম এবং ফলিক এসিড পাওয়া যায়। প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন যুক্ত
  খাবার খেতে হবে যখন জন্ডিস হয়। এছাড়াও ফাইবার এবং পাঠক এনজাইনের পরিমাণ বেশি
  রাখতে হবে খাদ্য তে। হজম হয়ে যায় সে সকল খাবার শাকসবজি খেতে হবে। তাই যেগুলো
  খাওয়া দরকার তা হলো কুমড়া, মিষ্টি আলু, টমেটো, গাজর, শালগম, ব্রকলি, ফুলকপি এবং
  রসুন, পালং শাক।
  আরো পড়ুনঃ নাকের কালো দাগ দূর করার উপায়
  টাটকা ফলমূলঃ তাজা এবং টাটকা ফলমূল এবং সবজি জন্ডিসের আক্রান্ত ব্যক্তির
  খাদ্য তালিকায় অবশ্যই রাখতে হবে। যে সকল ফল মূল্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং
  ফাইবার থাকে এই সকল উপাদান লিভারের বিপাকীয় ক্ষতি হ্রাস করে।
চা
  জন্ডিসের সময় চা পান করলে অতি দ্রুত সেরে উঠতে পারবেন। চায়ের মধ্যে থাকা
  উচ্চমাত্রায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকার কারণে এটি লিভারের প্রধা ও রাশ করে হজমে
  সহায়তা করে এবং জন্ডিস থেকে ছেড়ে উঠতে সহযোগিতা করে।
রেড মিট খাওয়া যাবেনা
  রেডমিট আর বড় মাছ কোনভাবেই নয় তবে ছোট মাছ খেতে পারেন চিকেন খেতে পারেন।
  চিকেনের মধ্যে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাট একটি অ্যালকোহল কার্বোহাইড্রেট প্রোটিন এর
  বিপাকে সাহায্য করে।
জন্ডিস হলে করণীয়
  জন্ডিস হলে আপনার করণীয় হচ্ছে অ্যালকোহল রেডমি আর বড় মাছ এ সকল খাবার থেকে সব
  সময় দূরে থাকতে হবে। সকল খাবার সহজে হজম হবে না সে সকল খাবার থেকে বিরত থাকতে
  হবে। জন্ডিস হলে প্রচুর পরিমাণে টাটকা ফলমূল, তাজা শাকসবজি, চা, গোটা শস্য
  ইত্যাদি জন্ডিসের আক্রান্ত ব্যক্তির খাবার তালিকায় রাখতে হবে।
  তাকে ছোট মাছ এবং মুরগির মাংস খেতে দিতে পারবেন মুরগির মাংসের মধ্যে রয়েছো অমগো
  থ্রি। একটি অ্যালকোহল কার্বোহাইড্রেট প্রোটিনের বিপক্ষে সহযোগিতা করে। এ সকল
  খাবার খেলে সহজেই হজম হয় পাচনতন্ত্রের কোন সমস্যা হয় না সে সকল খাবার খেতে হবে
  জন্ডিসের আক্রান্ত রোগীকে। সঠিকভাবে পরিচর্যা এবং সেবা যত্ন করতে হবে তাহলে
  জন্ডিস হলে তাড়াতাড়ি সেরে উঠতে পারবে। 
  আরো পড়ুনঃ
  দাঁতের মাড়ি ব্যথা কমানোর উপায়
  জন্ডিস হলে গায়ের রং হলুদ হয়ে যায় চোখের রঙও হলুদ হয়ে যায়। আমাদের দেশে
  লিভারে প্রদাহর প্রধান কারণই হেপাটাইটিস ই এ এবং বি ভাইরাস। এর মধ্যে প্রথম দুইটি
  পানি এবং খাদ্য বাহিত আর তৃতীয় টির ছড়ায় মূলত রক্তের মাধ্যমে। হেপাটাইটিস এ
  ভাইরাস প্রধানত শিশুদের জন্ডিসের কারণ তবে যে কোন বয়সের মানুষই হেপাটাইটিস ই ও
  বি ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে এইজন্য আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।
চোরা জন্ডিসের লক্ষণ
  রক্তে বিলিরুবিনের মাত্রা বেড়ে গেলে জন্ডিস দেখা দেয়। লিভারের রোগী জন্ডিসের
  প্রধান কারণ আমরা যা কিছু খায় তার লিভারেই প্রক্রিয়াজাত হয়। লিভার বিভিন্ন
  কারণে রোগাক্রান্ত হতে পারে হেপাটাইটিস এ, বি, সি, ডি এবং ই ভাইরাস গুলো লিভারে
  প্রদাহ সৃষ্টি করে যাকে বলা হয় ভাইরাল হেপাটাইটিস। অনেক সময় লিভার থেকে লিভারের
  জন্ডিস থেকে ক্যান্সারও হতে পারে। চলুন জেনে নেয়া যাক চোরা জন্ডিসের লক্ষণ সমূহ।
- জন্ডিসের প্রধান লক্ষ্যই হলো চোখ ও প্রসাবের রং হলুদ হয়ে যাওয়া আবার সমস্যা বেশি হলে পুরা শরীর গাঢ় হলুদ বর্ণের ধারণ করা।
- শারীরিক দুর্বলতা চলে আসে
- ক্ষুধামন্দা দেখা যায় খাবারের উপর অনীহা সৃষ্টি হয়
- জ্বর জ্বর অনুভূতি কিংবা কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসা
- বমি বমি ভাব অথবা বমিও হতে পারে
- পুরা শরীর চুলকাতে পারে চুলকানির মতো সমস্যা ও দেখা দেয়
- অনেক সময় পায়খানা সাদা হয়ে যায়
- যকৃত শক্ত হয়ে যেতে পারে এবং পেটে মৃদু ব্যথা বা তীব্র ব্যথাও দেখা দেয়
  এই সকল লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে পরামর্শ নিয়ে জন্ডিস রোগের পরীক্ষা
  করতে হবে। জন্ডিস রোগ কে অবহেলা করা যাবে না এতে মৃত্যু হতে পারে। কৃষকের পরামর্শ
  নিয়ে চিকিৎসা করলে রোগ অবশ্যই ভালো হয়ে যাবে।
জন্ডিস এর প্রতিকার
  জন্ডিস থেকে বাঁচতে হলে আমাদের কিছু করণীয় রয়েছে যা করলে আমরা জন্ডিসের
  প্রতিকার করতে পারবো বা প্রতিরোধ করতে পারব।
- হেপাটাইটিস-ই ও ই খাদ্য ও পানির মধ্যে সংক্রামিত হয় তাই জন্য আমাদের খাদ্য ও পানি সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। আর হেপাটাইটিস বি হেপাটাইটিস সি এবং হেপাটাইটিস ডি দূষিত রক্তের জন্য হয়।
- রক্ত সিরিজ এবং আক্রান্ত ব্যক্তির সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কের মাধ্যমেও ছড়ায় তাই এই সময়ে সকল কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে । তাই এই সময় বিশুদ্ধ খাবার ও পানি খেতে হবে।
- হেপাটাইটিসের এবং হেপাটাইটিস বি হওয়ায় আশঙ্কা মুক্ত থাকতে হেপাটাইটিস এ এবং হেপাটাইটিস বি এর ভ্যাকসিন গ্রহণ করতে হবে।
- শরীরের রক্ত নেওয়ার প্রয়োজন হলে অবশ্যই প্রয়োজনীয় স্কিনিং করে নিতে হবে।
- মদ পান ও নিশা দ্রব্য গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকতে হবে এবং যৌন মিলন করা থেকেও বিরত থাকতে হবে।
- ডিসপোজেবল সিরিজ ব্যবহার করতে হবে জন্ডিস আক্রান্ত ব্যক্তির সিরিজ অন্যরা যেন ব্যবহার না করতে পারে
- কলকারখানা নিব্রত রাসায়নিক পদার্থ থেকে দূরে থাকতে হবে।
- চুল দাড়ি কাটার জন্য অবশ্যই নতুন ব্লেড ব্যবহার করতে হবে।
- জন্ডিস অনেক খেতে মৃত্যুর কারণও হতে পারে, তাই এই রোগ থেকে বাঁচতে হলে সচেতন থাকতে হবে।
জন্ডিস হলে কি ডিম খাওয়া যাবে
  জন্ডিস হলে কি ডিম খাওয়া যাবে এই নিয়ে অনেকের মনে সংখ্যা দেখা দেয়। জন্ডিস হলে
  বেশি তেল মসলাযুক্ত খাবার খাওয়া উচিত না তখন রোগীর পেট ভালো থাকে না। জন্ডিস হলে
  রেডমিট ও বড় মাছ হাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। লিভারের সমস্যা হওয়ায় এই সময়
  ফ্যাট জাতীয় খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে মাখন ও ডিম ইত্যাদি কম খাওয়া
  উচিত।
  জন্য জন্ডিস হলে ডিম খাওয়া থেকে বিরত থাকতে বলে। যে সকল খাবার সহজ পাত্র সেই সকল
  খাবার খেতে হবে যাতে লিভারে কোন চাপ না পরে। ছোট মাছ খেতে পারেন আপনি। জন্ডিস হলে
  হলুদ খাদ্য খেতে নেই এ ধরনের কিছু কুসংস্কার রয়েছে আমাদের সমাজে। সেগুলোর কোন
  ভিত্তি নেই ডক্টর তালুকদারের মতে।
  তবে জন্ডিস হলে বেশি তেল মশলাযুক্ত খাবার খাওয়া উচিত নাই এটি সবাই মানা করেন। এই
  জন্ডিস এর জীবাণু খাদ্যনালীতে থাকে ফলে মলের সঙ্গে এই জীবাণু শরীর থেকে বেরিয়ে
  আসে। বেশি বেশি পানি খাওয়া উচিত যাতে শরীরে হাইড্রেট থাকে এবং জামাকাপড় পরা
  উচিত হালকা।
  জন্ডিস হলে আখের রস খেতে হবে যেহেতু তেলজাতীয় খাবার খাওয়া মানা থাকে তাই
  পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যালরি যোগা তে অতিরিক্ত শর্করা জাতীয় খাবার দিতে হবে এই ধরনের
  ফল দেওয়া যাবে। কিন্তু আকির তাদের মধ্যে জন্ডিস সরানোর মত এমন কোন উপাদান নেই
  তবু আখের রস বা গ্লুকোজের পানি খেলে তৈরি করার পরেই খেয়ে নেয়া ভালো।
শেষ বার্তা: চোরা জন্ডিসের লক্ষণ এবং বিলিরুবিনের মাত্রা কত হলে জন্ডিস হয়
  চোরা জন্ডিসের লক্ষণ? জন্ডিস হলে করণীয়? জন্ডিস এর প্রতিকার ও জন্ডিস হলে কি ডিম
  খাওয়া যাবে এবং জন্ডিস হলে কি মানুষ মারা যায় এই বিষয়গুলোর সম্পর্কে যদি আপনি
  আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে আসেন।তাহলে নিশ্চয়ই আপনিও চোরা জন্ডিসের
  লক্ষণ সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন। আপনি চোরা জন্ডিস এর লক্ষণ গুলো থেকে কিভাবে
  মুক্তি পাবেন তার জন্য আপনার এই পোস্টে অনেক উপকারে আসবে।
  আরো পড়ুনঃ ধাতু ক্ষয় হলে কি করনীয়
  তাই আপনি চাইলে চোরা জন্ডিসের লক্ষণ গুলো সম্পর্কে আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার
  করতে পারেন এতে করে চোরা জন্ডিসের রোগ থেকে মুক্তি পেতে অনেক উপকার পাবে। আর আপনি
  যদি এমন আরো আর্টিকেল পড়তে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন এবং
  আমাদের সাথেই থাকুন। পরিশেষে নিত্য নতুন আরোও চোরা জন্ডিস লক্ষণ এবং বিলিরুবিনের
  মাত্রা কত হলে জন্ডিস হয় পোস্ট পেতে সর্বদা আমাদের সাথেই থাকুন।

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url