পদ্মা সেতু বিশ্বের কততম সেতু এশিয়ার - পদ্মা সেতু কোন জেলায়
  প্রিয় পাঠক আপনি কি পদ্মা সেতু বিশ্বের কততম এশিয়ার মধ্যে এবং কোন জেলায় পদ্মা
  সেতু কোন জেলায় অবস্থিত আর সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি আপনার জন্য আপনি
  যদি পদ্মা সেতু বিশ্বের কততম সেতু এশিয়ার মধ্যে না জেনে থাকেন তাহলে আমাদের এই
  আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন তাহলে আপনিও জানতে পারবেন পদ্মা সেতু বিশ্বের
  কততম সেতু এশিয়ার মধ্যে সে সম্পর্কে। 
  আপনি যদি আমাদের এই আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে
  আমি আশা করি আপনিও জেনে যাবেন পদ্মা সেতু বিশ্বের কততম সেতু এশিয়ার মধ্যে এবং
  পদ্মার সাথে কোন জেলায় অবস্থিত এবং আপনি আরো জেনে নিন কত টাকা ব্যয় করে পদ্মা
  সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। তার চরণ বন্ধুরা আর কথা না বাড়িয়ে এবার জেনে নেওয়া
  যাক পদ্মা সেতু বিশ্বের কততম সেতু এশিয়ার মধ্যে  সে সম্পর্কে
  বিস্তারিত। 
  পোস্ট সূচিপত্রঃপদ্মা সেতু বিশ্বের কততম সেতু এশিয়ার - পদ্মা সেতু কোন
  জেলায় 
ভূমিকাঃ পদ্মা সেতু বিশ্বের কততম সেতু এশিয়ার
  আপনি যদি পদ্মা সেতু বিশ্বের কততম সেতু এশিয়ার মধ্যে এবং পদ্মা সেতু কোন জেলায়
  অবস্থিত সে সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আমাদের এই আর্টিকেলটি করুনকেননা আমরা এই
  আর্টিকেলের মাধ্যমে  জানিয়েছি পদ্মা সেতু এশিয়া মহাদেশে কততম সেতু, খরচ
  কত, পদ্মা সেতু কত তারিখে উদ্বোধন করা হয়, পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ পদ্মা
  সেতুর পিলার কয়টি সম্পূর্ণ বিষয়টি আপনি জানতে পারবেন তাই কোথাও না গিয়ে আমাদের
  পশ্চিমবঙ্গের পদ্মা সেতু সম্পর্কে পড়তে থাকুন। 
পদ্মা সেতু বিশ্বের কততম বড় সেতু
  বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ও র্দীঘতম সেতু পদ্মা সেতু যা ২০২২ সালের ২৫শে জুন উদ্বোধন
  করে আমাদের মননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা  ৬.১৫ কি.মি সেতুটি নাম পদ্মা
  বহুমুখী  সেতু। পদ্মা সেতুর নিয়ে নানা রকম ভুল তথ্য ছড়ানো হয় যে পদ্মা সেতু
  বিশ্বের ১০ তম সেতু এরকম কথা বলা হয়েছে। তবে এটি ভুল তথ্য কারণ পদ্মা সেতু
  বিশ্বের ১২২ তম বড় ও র্দীঘতম সেতু।
  পদ্মা সেতু বাংলাদেশের নিজস্ব প্রকল্প ও নিজস্ব অর্থায়োনে এই সেতুটি নির্মাণ করা
  হয়েছে আমাদের দেশের সবচেয়ে বড় সেতু। পদ্মা সেতু আমাদের গর্ব আমাদের দেশের অনেক বড়
  একটি সেতু যা চলাচল ব্যবস্থাকে অনেক বেশি উন্নত করেছে। এই সেতুটি মেগা প্রকল্প ও
  সাহসী নেতৃত্বে প্রমাণ করেন আমাদের দেশের প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্ভোদন করেন
  সেতুটি।
  তার উদ্যোগে মাধ্যমে এই সেতুটি তৈরি নকশা থেকে সকল কাজ ও নিজস্ব অর্থায়োন দিয়ে
  সফলভাবে তৈরি করা হয় দোতলা পদ্মা সেতু। পদ্মা নদীর উপর এই সেতুটি তৈরি করা হয় তাই
  এই সেতুর নাম রাখা হয় পদ্মা সেতু। পৃথিবীর বৃহত্তম সড়ক সেতু গুলোর মধ্যে পদ্মা
  সেতু অন্যতম বাংলাদেশের বাস্তবায়নের পদ্মা সেতুর অবস্থান বলে জানিয়েছেন সড়ক
  পরিবহন ও সেদিন মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের তবে নদীর উপরে সব নির্মিত সেতুর মধ্যে
  গভীরতম বেশি পদ্মা সেতুর সেতুর গভীরতার দিক থেকে পদ্মা সেতুর অবস্থান
  প্রথম। 
পদ্মা সেতু এশিয়া মহাদেশের কততম সেতু
  পদ্মা সেতু দক্ষিণ এশিয়া মহাদেশের মধ্যে প্রথম সেতু এত বড় ও র্দীঘতম সেতু। পদ্মা
  সেতুর অবস্থান এশিয়া মহাদেশের মধ্যে অনেক উপরে।এদিকে পৃথিবীর মধ্যে  পদ্মা
  সেতু সড়ক সেতুর বৃহত্তম চলাচলের জন্য ২৫ তম এবং সকল দিক পর্যালোচনা করে পদ্মা
  সেতু ১২২ তম বিশ্বের মধ্যে। পদ্মা সেতু  একটি দোতলা সেতু যা দক্ষিণ এশিয়া
  মহাদেশের মধ্যে অন্যতম।
  দক্ষিণ এশিয়া মহাদেশের মধ্যে নেপাল, ভুটান, শ্রীলঙ্কা ও মালদ্বীপ এসকল দেশে দোতলা
  সেতু ৩ কি. মি থেকে বড় নেই কিন্তু আমাদের বাংলাদেশের পদ্মা সেতু ৬.১৫ কি.মি অনেক
  বড় ও র্দীঘতম সেতু। আধুনিক স্থাপত্যে ও প্রযুক্তি নিয়ে তৈরি এই সেতুর উপর দিয়ে
  বাস, লরি, ট্রাকসহ অন্যান্য যানবাহন চলাচল করে এবং সেতু নিচের অংশ দিয়ে ট্রেনের
  লাইন করা হয়েছে সেখান থেকে ট্রেন চলাচল করে। 
পদ্মা সেতু খরচ কত
  বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ও র্দীঘতম সেতু পদ্মা সেতু যা ২০২২ সালের ২৫শে জুন উদ্বোধন
  করে আমাদের মননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা  ৬.১৫ কি.মি সেতুটি নাম পদ্মা
  বহুমুখী  সেতু পদ্মা সেতু।  এই সেতুটি কাজ শুরু করা হয় ২০০৭ সালে এই
  প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয় ১০ হাজার ১৬২ কোটি টাকা। তারপর যখন প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হয়
  তখন প্রথমে জানা যায় ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি টাকা কিন্তু পরে এটি বেড়ে দাঁড়ায় ৩২ হাজার
  ৬৩৮ কোটি টাকা খরচ হয়।
  মানুষ ২ হাজার ৪৪৫ কোটি টাকা বৃদ্ধি পায়। সেতুটি তৈরি করা হয় পুরো আমাদের দেশের
  অর্থায়োনে আমাদের জননেত্রী প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা এটির সাহসী উদ্যেগ গ্রহণ
  করে। এই সেতুটি ২০২২ সালের ২৫শে জুন উদ্ভোদন করেন আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর
  শেখ হাসিনা। 
পদ্মা সেতু কত তারিখে উদ্বোধন করা হয়
  বাংলাদেশের মেগা প্রকল্প হচ্ছে পদ্মা সেতু বা বহুমুখী সেতু যা দোতালা সেতু আমাদের
  দেশের অন্যতম সেতু। সেতুটি অনেক র্দীঘতম ৬.১৫ কি. মি বহুমুখী সেতুটি তৈরি করতে
  শুরু করার হয় ২০০৭ সালে এবং এই পদ্মা নদীর বুকের উপর তৈরি কাজ শুরু হয়। পদ্মা সেই
  ২৫শে জুন ২০২২ সালে উদ্ভোদন করেন আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনা।
  এটি নকশা ও প্রযুক্তি সব কিছু খুব সুন্দর করে তৈরি করা হয়। আমাদের দেশের 
  নিজস্ব অর্থায়োনে পদ্মা সেতু নিমার্ণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন মাননীয়
  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার সাহসী সেই পদক্ষেপ জন্য আজকে অনেক সুন্দর ভাবে
  চলাচল করতে পারছে মানুষ। এই সেতুটি উপর দিয়ে বাস, লরি, ট্রাকসহ অন্যান্য যানবাহন
  চলাচল করে এবং নিচে দিয়ে ট্রেন চলাচল করে। 
পদ্মা সেতু বিশ্বের কততম সেতু এশিয়ার
  পদ্মা সেতু বিশ্বের ১২২ তম সেতু এশিয়ায়  র্দীঘতম সেতু। পদ্মা সেতু
  বাংলাদেশের নিজস্ব প্রকল্প ও নিজস্ব অর্থায়োনে এই সেতুটি নির্মাণ করা হয়েছে
  আমাদের দেশের সবচেয়ে বড় সেতু। পদ্মা সেতু আমাদের গর্ব আমাদের দেশের অনেক বড় একটি
  সেতু যা চলাচল ব্যবস্থাকে অনেক বেশি উন্নত করেছে। এই সেতুটি মেগা প্রকল্প ও সাহসী
  নেতৃত্বে প্রমাণ করেন আমাদের দেশের প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্ভোদন করেন
  সেতুটি।
  তার উদ্যোগে মাধ্যমে এই সেতুটি তৈরি নকশা থেকে সকল কাজ ও নিজস্ব অর্থায়োন দিয়ে
  সফলভাবে তৈরি করা হয় দোতলা পদ্মা সেতু। পদ্মা নদীর উপর এই সেতুটি তৈরি করা হয় তাই
  এই সেতুর নাম রাখা হয় পদ্মা সেতু।এই সেতুটি নিমার্ণ করতে প্রচুর অর্থ লেগেছে
  তারপর আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এই সাহসী উদ্যেগ নিয়ে সেতুর কাজ শুরু করেন।
  সেতুটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৬.১৫ কি.মি যা বাংলাদেশ আশেপাশে দেশে মধ্যে সবচেয়ে র্দীঘতম
  সেতু। এই সেতুটি কাজ শুরু করা হয় ২০০৭ সালে এই প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয় ১০ হাজার ১৬২
  কোটি টাকা। তারপর যখন প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হয় তখন প্রথমে জানা যায় ৩০ হাজার ১৯৩
  কোটি টাকা কিন্তু পরে এটি বেড়ে দাঁড়ায় ৩২ হাজার ৬৩৮ কোটি টাকা খরচ হয়। মানুষ ২
  হাজার ৪৪৫ কোটি টাকা বৃদ্ধি পায়।
পদ্মা সেতু কোন জেলায়
  আমাদের বাংলাদেশের দোতলা বহুমুখী সেতু পদ্মা নদীর বুকের উপর অবস্থিত। এই সেতুটি
  তৈরি জন্য প্রায় ১৫ বছর সময় লেগেছে ২০০৭ সালে সেতুটির কাজ শুরু হলেও সেতুটি
  উদ্ভোদন করা হয় ২০২২ সালে। পদ্মা সেতু বহুমুখী সড়ক ও রেল সেতু। এটি মুন্সিগঞ্জের
  লৌহজংয়ের সাথে শরীয়তপুর জেলা যুক্ত হয়েছে।
  এই সেতুটি পদ্মা নদীর উপর তৈরি করা হয় কারণ যাতায়াতের অনেক সমস্যা ও সময় ব্যয় হত
  এখন সেতুটি তৈরি হওয়ায় যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেক উন্নয়ন হয়েছে প্রায় ৭/৮ কোটি
  মানুষের চলাচলের সুবিধা হয়েছে। পদ্মা- ব্রক্ষপুত্র-মেঘনা নদীর আববাহিকায় ১৫০
  কি.মি দৈর্ঘ্য ৪১টি স্পান বসেছে এবং  ৬.১৫০ কি.মি দৈর্ঘ্য এবং ১৮.১০ মিটার
  প্রস্থ পরিকল্পনা নিমার্ণ করা হয়েছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সেতু। এই সেতুটি
  নির্মাণ কাজ করেছিল ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি
  লিমিটেড। 
পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ কত
  বাংলাদেশের অন্যতম দীর্ঘ বহুমুখী সেতু পদ্মা সেতু। এটি নিমার্ণ করা হয় দোতালা করে
  উন্নত প্রযুক্তি ও নকশা তৈরি করে। এই সেতুটি বিশ্বের মধ্যে ১২২ তম দীর্ঘ সেতু। এই
  সেতুর মোট দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কি.মি (৩.৮২ মাইল) এটি বাংলাদেশের দীর্ঘতম সেতু। ৬.১৫০
  কি.মি দৈর্ঘ্য এবং ১৮.১০ মিটার প্রস্থ পরিকল্পনা নিমার্ণ করা হয়েছে বাংলাদেশের
  সবচেয়ে বড় সেতু।
  এই সেতুটি নির্মাণ কাজ করেছিল ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং
  কোম্পানি লিমিটেড।  সেতুটি ১২৮ মিটার (৪২০ ফুট) গভীরতাযুক্ত বিশ্বের গভীরতম
  পাইলের সেতু। পদ্মা সেতু থেকে প্রায় ১.৩ শতাংশ জিডিপি বৃদ্ধি পেয়েছে এবং খরচের
  টাকা প্রায় অনেকংশ উঠে গেছে। পদ্মা সেতুটি কাজ বাংলাদেশের সকল কাজের মধ্যে সবচেয়ে
  বেশি চ্যালেঞ্জিং কাজ। দুই স্তর বিশিষ্ট ইস্পাত ও কংক্রিট নির্মিত ট্রাসের এই
  সেতুর উপরের স্তরে চার লেনের সড়ক পথ এবং নিচে স্তরে একটি একক রেলপথ রয়েছে। 
পদ্মা সেতুর পিলার কয়টি
  পদ্মা- ব্রক্ষপুত্র-মেঘনা নদীর আববাহিকায় ১৫০ কি.মি দৈর্ঘ্য ৪১টি স্প্যান বসেছে
  এবং  ৬.১৫০ কি.মি দৈর্ঘ্য এবং ১৮.১০ মিটার প্রস্থ পরিকল্পনা নিমার্ণ করা
  হয়েছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সেতু। এই সেতুটি নির্মাণ কাজ করেছিল ঠিকাদার
  প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেড। পদ্মা সেতুর মোট
  পিলার ৪২টি যেটার প্রতিটি ডেকের উচ্চতা ১৩.৬ মিটার। বাংলাদেশের অন্যতম দীর্ঘ
  বহুমুখী সেতু পদ্মা সেতু।
  এটি নিমার্ণ করা হয় দোতালা করে উন্নত প্রযুক্তি ও নকশা তৈরি করে। এই সেতুটি
  বিশ্বের মধ্যে ১২২ তম দীর্ঘ সেতু। এই সেতুর মোট দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কি.মি (৩.৮২ মাইল)
  এটি বাংলাদেশের দীর্ঘতম সেতু। ৬.১৫০ কি.মি দৈর্ঘ্য এবং ১৮.১০ মিটার প্রস্থ
  পরিকল্পনা নিমার্ণ করা হয়েছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সেতু। এই সেতুটি প্রথম ট্রেন
  চালায় রবিউল আলম। এই সেতুটি থেকে ২০২৯ সালে আয় হওয়ার কথা ১ হাজার ৮০৪ কোটি টাকা।
  ২০৫০ সালে এই সেতু থেকে ৩ হাজার ৩৮০ কোটি টাকা আয় হতে পারে বলে মনে করেন। 
শেষ কথা: পদ্মা সেতু বিশ্বের কততম সেতু এশিয়ার এবং পদ্মা সেতু কোন জেলায়
  প্রিয় পাঠক আপনি নিশ্চয়ই এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে
    পড়ে পদ্মা সেতুর বিশ্বে কত তম সেতু এশিয়ার এবং পদের সাথে কোন জেলায় অবস্থিত
    সে সম্পর্কে আপনি সম্পূর্ণ জানতে পেরেছেননিশ্চয় আর্টিকেলটি আপনার অনেক উপকারে
    আসবে  তাই এমন আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন এবং
    আপনার বন্ধুদের মাঝে পোস্ট শেয়ার করুন এতে করে তারা পড়ে অনেক উপকৃত হবে। আজ এ
    পর্যন্তই কথা হবে অন্য কোন টপিক নিয়ে সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ
    থাকবেন। 

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url