আল লাতিফু ১৩৩ বার পড়লে কি হয় - ইয়া লাতিফু নামের ফজিলত
  আল লাতিফু ১৩৩ বার পড়লে কি হয় এবং ইয়া লাতিফু নামের ফজিলত সম্পর্কে আপনি কি
  জানতে চান?তাহলে আপনি আজকের আর্টিকেলের মধ্য থেকে জানতে পারবেন আল লাতিফু ১৩৩ বার
  পড়লে কি হয় এবং ইয়া লাতিফু নামের ফজিলত সম্পর্কে যাবতীয় সকল তথ্য।তাহলে চলুন
  দ্রুত জেনে নেওয়া যাক আল লাতিফু ১৩৩ বার পড়লে কি হয়।
সেই সাথে আপনি মুখের দিকে তাকিয়ে আল লাতিফু পড়লে কি হয়, ইয়া ফাত্তাহু নামের
  ফজিলত সম্পর্কে জানতে পারবেন। তাই আজকের আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ
  সহকারে পড়ে জেনে নিন আল লাতিফু ১৩৩ বার পড়লে কি হয় ও ইয়া লাতিফু নামের ফজিলত
  সম্পর্কে।নিচে বিস্তারিত দেখুন।
  পোস্ট সূচিপত্রঃআল লাতিফু ১৩৩ বার পড়লে কি হয়।ইয়া লাতিফু নামের ফজিলত
সূচনা।আল লাতিফু ১৩৩ বার পড়লে কি হয়।ইয়া লাতিফু নামের ফজিলত
  আল লাতিফু ১৩৩ বার পড়লে কি হয় এবং ইয়া লাতিফু নামের ফজিলত সম্পর্কে আমাদের
  অনেকের অজানা রয়েছে।তাই আজকের আর্টিকেল থেকে আমরা জানবো এ সকল বিষয়ই
  গুরুত্বপূর্ণ ফজিলত ও আমল সম্পর্কে।আপনি হয়তো আল-আতিফু ফজিলত ও গুরুত্ব সম্পর্কে
  জানলে অবাক হবেন।
  আরো পড়ুনঃ
  মনের ভয় দূর করার উপায় 
  মহান আল্লাহ তাআলার প্রতিটি আমলে রয়েছে অনেক সওয়াব।এ আমল গুলো কোন ব্যক্তি যদি
  নিয়মিতভাবে আদায় করতে পারে নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআলা তার সকল মনের আশা পূরণ
  করবেন।তাই আজকের আর্টিকেল থেকে আমরা জানবো আল লাতিফু ১৩৩ বার পড়লে কি হয় এবং ইয়া লাতিফু নামের ফজিলত সম্পর্কে।
  এছাড়াও আজকের আর্টিকেলে থাকছে আল মুজিবু নামের ফজিলত, আল রাজ্জাকু নামের ফজিলত,
  আল শাকুরু নামের ফজিলত, এবং আল ফাতাহু নামের ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে
  পারবেন তাই পোস্টটি সম্পন্ন পড়ুন।
ইয়া লাতিফু নামের ফজিলত
  ইয়া লাতিফু এর অর্থ সম্পর্কে আপনারা অনেকে হয়তো জানেন না। এখন আমরা  ইয়া
  লাতিফু শব্দের অর্থ দয়ালু ও পরম কোমল, আল্লাহর সৌজন্য এবং তিনি তার লোকদের প্রতি
  অত্যন্ত দয়ালু।আপনারা কি জানেন ইয়া লাতিফু সাধারণ কোন ব্যক্তির নাম হয় না
  আল্লাহ লাতিফু নামটি সাধারণ রাখা হয়। ইয়া লাতিফু নামটি যেহেতু কোন ব্যক্তির নাম
  রাখা হয় না তাই এই নামে কোন ফজিলত নাই। কিন্তু ইয়া লাতিফু অনেক ফজিলত
  রয়েছে।
  আরো পড়ুনঃ
  মুসাফির ব্যাক্তির সালাত আদায় নিয়ম 
  যা আপনারা এতক্ষণে বুঝতে পেরেছেন। আমাদের মধ্যে অনেকে বলে থাকেন ইয়া লাতিফু যদি
  ১০০০ বার টানা ৪০ দিন পড়লে নাকি খুব তাড়াতাড়ি বিবাহ হয়। এমন কোন বক্তব্য কোন
  হাদিসে এখন পর্যন্ত প্রমাণিত হয়নি কিন্তু আপনি ইয়া লাতিফু প্রতিদিন পড়লে
  আল্লাহ চাইলে আপনার খুব দ্রুত বিবাহ হতে পারে। আল্লাহ তাআলার প্রতিটি নামেরই
  ফজিলত রয়েছে এই জন্য আল্লাহ তায়ালার নাম নিয়ে আপনি যদি প্রতিদিন তাজবি পড়েন
  তাহলে অবশ্যই এগুলোর জন্য আপনি ফজিলত পাবেন।
আল লাতিফু ১৩৩ বার পড়লে কি হয়
  আমরা আল্লাহ তায়ালা ৯৯ টি নাম সম্পর্কে অবগত হয়েছি কিন্তু আপনারা কি জানেন
  আল্লাহ তাআলার এই নামগুলোর প্রতিটির পেছনে ফজিলত রয়েছে। আল্লাহ তায়ালার আল
  লাতিফু ১৩৩ বার পড়লে কি হয় সে সম্পর্কে আমরা অনেকে অবগত নয়।
- আল লাতিফু এই পাক নামটি রোজ ১৩৩ বার পাঠ করলে যে কোন কঠিন রোগ ভালো হয়। আল্লাহ তা'আলা আমাদের সবাইকে আমল করার তৌফিক দান করুক।
- যে ব্যক্তি ১৩৩ বার আল লাতিফু পাঠ করবে ইনশাআল্লাহ তার রিজিকের বরকত হবে তার সকাল কাজ সুন্দর রূপে সম্পূর্ণ হবে।
  যদি কোন লোক ক্ষুধা, দরিদ্রতা, দুঃখ কষ্ট, রোগ ব্যাধি, মানসিক অশান্তি, মেয়ের
  বিবাহ না হওয়া ইত্যাদি যে কোন সমস্যায় থাকে। তাহলে অজু করে দুই রাকাত নামাজ
  পড়ে দৈনিক ১০০ বার এই ইসম মোবারক পাঠ করতে হবে। আল্লাহ চাইলে তো তার মনের
  উদ্দেশ্য পূরণ করবে এবং সমস্ত বিপদ আপদ দূর হয়ে যাবে সকল কাজ আল্লাহর ফজিলত সহজে
  সম্পন্ন হবে।
- যদি কোন অবিবাহিত মেয়ে বা ছেলে থাকে অজু করে দুই রাকাত নামাজ পড়ে বিবাহ নিয়তে ১০০১ (আল -লাতীফু) পাঠ করে তবে খোদার ফজলে অল্প দিনের মধ্যে তার বিবাহ হবে এই আমল একাধারে 40 দিন করতে হবে।
- কোন দরিদ্র বেকার লোক ২১ দিন পর্যন্ত দু'রাকাত তাহিয়্যাতুল ওযু নামায পড়ে এই ইসম মুবারক তিনশতবার পাঠ করলে তার মকসুদ পূর্ণ হবে। আল্লাহর ফজলে দরিদ্রতা দূরীভূত হবে
- দৈনিক ১৩৩ বার পাঠ করলে রুজি বৃদ্ধি হয় এবং কঠিন রোগ থেকে আরোগ্য পাওয়া যায়।
মুখের দিকে তাকিয়ে ইয়া লাতিফু পড়লে কি হয়
  আল্লাহ তায়ালার যে সকল গুনাহবাতক নাম রয়েছে তার মধ্যে একটি নাম হলো ইয়া লাতিফু
  মুখের দিকে তাকিয়ে ইয়া লাতিফু পড়লে কি হয় সে সম্পর্কে কি আপনারা জানেন। আমল
  রয়েছে যে আমলগুলো করলে আপনারা কিন্তু আপনাদের মনের ইচ্ছাগুলো পূরণ করতে পারবেন।
  ইয়া লাতিফু আরবি শব্দ এই শব্দের অর্থ হচ্ছে আল্লাহ তা'আলা অত্যন্ত কমল, দয়ালু।
  যদি কোন কুমারী মেয়ে বিবাহের নিয়তে অজু করে দুই রাকাত নফল নামাজ পড়ে
  শুক্রবারের দিনে ১০০১ বার এই ইয়া লাতিফু ইসম মোবারক পাঠ করে। তাহলে ইনশাআল্লাহ
  অল্প দিনের মধ্যেই তার বিবাহের ব্যবস্থা আল্লাহ তায়ালা করে দিবে।
  সঠিকভাবে আমলটি করলে ২০ দিন বা ৪০ দিন পরে পয়গাম আসবে কুমারীর বিবাহের নিয়তে এই
  আমলটি পরীক্ষিত। নির্দয় মনিবের দিকে চেয়ে দাস-দাসী অথবা চাকর চাকরানি যদি এই
  ইসন মোবারক পাঠ করে অথবা স্বামী স্ত্রী বা শ্বশুর শাশুড়ির দিকে চেয়ে আমল করতে
  পারেন। আল্লাহতালা সেই মানুষের প্রতি তার কোমল দয়া দিবেন।
ইয়া ফাত্তাহু নামের ফজিলত
  বিয়ে করা প্রত্যেক যুবতী ও যুবক, নারী ও নরের জন্য একটি স্বপ্ন হয়ে থাকে। তবে
  এই স্বপ্নপূরকে পূরণের মালিক আল্লাহ তায়ালা কারণ একজন বান্দাকে সৃষ্টি করার পরে
  কিন্তু আল্লাহ তায়ালা তার বিবাহ তার ভাগ্যে লিখে দেন। পৃথিবীতে এমন কোন বিষয়
  নেই যে আল্লাহ ছাড়া অন্য কেউ পূরণ করতে পারবেন। বিয়ে করা প্রত্যেক
  যুবক-যুবতীদের জন্য ফরজ আবার কখনো সুন্নত অনেকেরই বয়স পেরিয়ে যাওয়ার পরে বিয়ে
  হয় না।
  আল্লাহ তায়ালার কাছে সাহায্য চাইলে এবং দোয়া পড়লে দ্রুত সেটা সমাধান পাওয়া
  যাবে। হাদিসে রয়েছে, যেসব যুবক-যুবতীদের বিয়ের বয়স অতিক্রম হয়ে গেছে কিন্তু
  বিয়ে হচ্ছে না তাদের জন্য একটি দোয়া রয়েছে দোয়াটি হলো ইয়া ফাত্তাহু। অর্থ
  (হে উন্মুক্তকারী বা প্রস্তুতকারী)
  আরো পড়ুনঃ
  আসরের নামাজ কয় রাকাত 
  যুবকেরা ডান হাত দিয়ে বাম হাতের কব্জি চেপে ধরে এবং যুবতীরা বাম হাত দিয়ে ডান
  হাতের কব্জি চেপে ধরে প্রত্যহ ফজরের নামাজের পর সূর্যোদয়ের আগে ৪০ বার হিসেবে ৪০
  দিন পর্যন্ত ইয়া ফাত্তাহু অর্থ (হে উন্মুক্তকারী বা প্রস্তুতকারী) এই দোয়াটি
  পড়বেন এতে বিয়ে না হওয়ার সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে।
  ইয়া ফাত্তাহু আল্লাহর একটি পবিত্র নাম বিয়ে ছাড়াও আল্লাহ তা'আলা এই পবিত্রর
  নাম ফজরের নামাজের পর দুই হাত বুকের ওপর রেখে ৭১ বার পাঠ করলে অভাব দূর হবে মনোবল
  বৃদ্ধি পাবে এবং সকল কাজ সহজ হবে ইনশাল্লাহ।
ইয়া শাকুরু নামের ফজিলত
  আপনার কি জানেন ইয়া শাকুরু নামের ফজিলত সম্পর্কে।ইয়া শাকুরু নামের ফজিলত সম্পর্কে
  আজকে আপনাদেরকে জানাবো চলুন জেনে আসি ইয়া শাকুরু নামের ফজিলত গুলো।(ইয়া শাকুরু)
  দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি, চোখের ছানি মতন, ধন বৃদ্ধি এবং মান সম্মান লাভের আমল। কোন
  ব্যক্তির দৃষ্টিশক্তি বিনষ্ট হবার উপক্রম হলে বা অনবরত চক্ষু হতে পানি ঝরতে
  থাকলে।
  এই নামটি ১৪০ বার পড়ে পানিতে দম করে পানি পান করলে কিছু পানি দ্বারা চক্ষু ধুয়ে
  ফেলবে এর উপর পরপর সাতদিন করলে আল্লাহর রহমতে দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি পাবে, পানির
  ঝরা বন্ধ হবে এবং চোখে ছানি পড়লে তা দূর হয়ে যাবে।
  আরো পড়ুনঃ
  মহিলাদের ওমরা পালনের নিয়ম 
  যে ব্যাক্তি প্রতিদিন নিয়মিত ভাবে (ইয়া শাকুরু) নাম পাঁচবার জিকির করবে এবং এই
  আমল একাধারে ৪০ দিন পর্যন্ত জাগি রাখবে তার দরিদ্র ও অন্নকষ্ট সম্পূর্ণরূপে দূর
  হয়ে সে সচ্ছল অবস্থা সম্পূর্ণ ব্যাক্তিতে পরিণত হবে।
  (ইয়া শাকুরু) নাম কোন সীমাবদ্ধ জিকির না করে একাধারে বছরের পর বছর যদি প্রতিদিন
  তিন হাজার বার জিকিরের অভ্যাস রাখতে পারে। তবে মানুষের কাছে তার ইজ্জত সম্মান
  অসম্ভব রূপে বৃদ্ধি পাবে।যদি কেউ এই নামের জিকির উপরোক্ত ভাবে প্রতিদিন ৫ হাজারে
  উন্নীত করতে পারে তবে পার্থিব মর্যাদার সাথে সাথে তার পারলৌকিক মর্যাদা ও
  অত্যাধিক বৃদ্ধি পাবে। কাল কিয়ামতে আল্লাহ তায়ালার আরশের নিচে তার আশ্রয় স্থান
  নির্ধারিত হবে।
ইয়া রাজ্জাকু নামের ফজিলত
    আল রাযযাক অর্থ আল্লাহর তায়ালা তিনি সমস্ত সৃষ্টির রিজিকদাতা ঊর্ধ্বজগত ও
    নিম্ন জগত এমন কোন সৃষ্টি নেই যে তার রিজিক ভোগ করেনা সকলেই তার দয়ার সাগরে
    ডুবে রয়েছে।আল্লাহ তাআলা বলেছেন,' নিশ্চয়ই আল্লাহর রিজিকদাতা।
    (সূরা আয-যারিয়াত,আয়াত:৫৮)
  
  
    আল্লাহ তাআলা আরো বলেন, "আর জমিনের বিচরণকারী প্রতিটি প্রাণীর রিদিকের দায়িত্ব
    আল্লাহরই।" (সূরা হূদ, আয়াত:৬/২)
  
  
    প্রথমত: অর্জনকৃত উপকারী রিযিক যা বান্দাকে সর্বোচ্চ লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যে
    পৌঁছায় আর তাহলো তিনি নবী রাসূলদের মাধ্যমে হৃদয়েত ও নসীহত প্রদান করছেন
    এগুলো আবার দুই ধরনের।উপকারী ইলম ও সঠিক ঈমানের মাধ্যমে অন্তরের রিজিক কেননা
    উপকারী ইলম ও সঠিক আক্বীদা ০৮ জন ব্যতীত ব্যক্তির অন্তর সংশোধন হয় না। 
  
  
    তার সফলতা আসে না অতঃপর উত্তম চরিত্রে চরিত্রবান হতে হয় এবং অসত্যের যাবতীয়
    দোষ মুক্ত হতে হয় রাসূল সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম যা নিয়ে আগমন করেছেন তা
    উপরোক্ত দুটি বিষয়ে পরিপূর্ণ যথাযথ তার পদ্ধতি ব্যতীত কোন পথ খোলা নেইআল্লাহ
    তাআলা তাঁর বান্দাকে হালাল রিযিকের দ্বারা হারাম থেকে মুক্ত রাখবেন এবং তার
    দোয়ায়ে তিনি ব্যতীত অন্য কারো থেকে মুখাপেক্ষীহীন রাখবেন।
  
  
    আরো পড়ুনঃ
    কত টাকা থাকলে হজ ফরজ হয় 
  
  
    প্রথম প্রকার হলো সর্বশ্রেষ্ঠ ও মহৎ উদ্দেশ্য আর দ্বিতীয় প্রকার প্রথম
    প্রকারের মাধ্যম আল্লাহতালা বান্দার উপকারী ইলম, সহীহ, ঈমান, হালাল রিজিক ও
    আল্লাহর বণ্টনে দুষ্টতা দান করলে সে তার যাবতীয় ব্যাপার পূর্ণ করল এবং দুনিয়া
    ও আখেরাতের সব অবস্থার দৃঢ়তার সাথে সঠিক করল।
  
  
    দ্বিতীয়ত: স্রষ্টা জল-স্থলের ভালো খারাপ সব ধরনের মানুষও অন্যান্য সকল
    প্রাণীর কাছে তাদের জীবিকা নির্বাহের খাদ্য পৌঁছে দেন। তাদের সেই খাবার কখনো
    হালাল থেকে হতে পারে আবার কখনো হারাম থেকে হতে পারে। এই কারণে আলেমদের মধ্যে মত
    পার্থক্য রয়েছে, যে হারাম খাদ্যকে রিজিক বলা হবে কিনা। এটিকে যদি প্রথম
    প্রকারের সাধারণ রিত্তিকের অন্তর্ভুক্ত করা হয় যা এমনিতে আসে না।
  
  
    কেননা বান্দা যখন আল্লাহর কাছে রিজিকে প্রার্থনা করে তখন সে দিনের উপকারী ইলম
    ব্যতীত অন্য কিছু প্রার্থনা করেনা। এটি হচ্ছে প্রথম প্রকারের রিজিক আর এখানে
    রিজিক দ্বারা সাধারণ রিজিক উদ্দেশ্য হলে দ্বিতীয় প্রকারের রিজিক এতে হারাম
    রিজিকও অন্তর্ভুক্ত হবে। জমিনের বুকে সকল প্রাণীর রিজিকের দায়িত্ব আল্লাহর।
  
  ইয়া মুজিবু নামের ফজিলত
    আপনারা কি ইয়া মজিবু নামের ফজিলত সম্পর্কে জানেন যারা ইয়া মুজিবুর নামের
    ফজিলত সম্পর্কে জানেনা তাদেরকে আজকে জানাবো আল্লাহ তায়ালার এই নামটি ছিয়াশি
    বার আমল করে বান্দা আল্লাহর নিকট যা চাইবে ১০০% গ্যারান্টি সাথে আল্লাহতালা সেই
    বান্দাকে সেটি দিবে আমলটি করার আগে ও পরে অবশ্যই তিনবার দুরুদ শরীফ পাঠ করে
    নিতে হবে।
  
  
    আরো পড়ুনঃ
    ঈদের দিন সকালের সুন্নত 
  
  
    আল্লাহ তা'আলা তাঁর ৯৯টি নাম দ্বারা বিভিন্ন রকমের ফজিলত রেখেছেন এই নামগুলো
    পড়ে আমরা আল্লাহ তায়ালার কাছে যখন আমল করব অবশ্যই আল্লাহ তা'আলা আমাদের আমল
    কবুল করবেন।
  
  
    আল মুজীবু নামের অর্থ প্রার্থনা মঞ্জুরকারী।
  
  - যে ব্যক্তি (ইয়া মুজিবু) এই ইসম মুবারক অধিক পরিমাণে পাঠ করবে আল্লাহর ইচ্ছায় তার দোয়া কবুল হবে।
- যদি কোন ব্যক্তি প্রেরিত পাত্রের উত্তর না পেয়ে চিন্তাযুক্ত হয়ে পড়ে তাহলে (ইয়া মুজিবু) ১ হাজার বার পাঠ করবে এবং খেয়াল করবে যে আমার চিঠির উত্তর আকাশ হতে আসছে এরূপ তিন দিন আমল করবে আল্লাহর রহমতে অতি শীঘ্রই উত্তর আসবে।।
- (ইয়া মুজিবু) এই ইসম মুবারক পাক নামটি অধিক পরিমাণে পাঠ করলে সর্বপ্রকার বিপদ-আপদ হতে আল্লাহর রহমতে রক্ষা পাওয়া যায়।
শেষ কথা।আল লাতিফু ১৩৩ বার পড়লে কি হয়।ইয়া লাতিফু নামের ফজিলত
    প্রিয় পাঠক আপনি নিশ্চয়ই আমাদের আজকের আর্টিকেলের সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে
    পড়ে জানতে ও বুঝতে পেরেছেন আল লাতিফু ১৩৩ বার পড়লে কি হয় এবং ইয়া লাতিফু নামের ফজিলত সম্পর্কিত সকল তথ্য।আমাদের আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনার কাছে কেমন
    লেগেছে তা আপনার মূল্যবান মতামত টি আমাদের কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিবেন।
  
  
    আরো পড়ুনঃ
    কাজা নামাজ পড়ার সঠিক নিয়ম 
  
  
    এছাড়াও আপনি যদি ইসলামী আরো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সম্পর্কে জানতে পড়তে চান তবে
    আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে রাখুন এবং ঘুরে আসুন।আমাদের আজকের পর্ব এ
    পর্যন্তই যদি আর্টিকেলের মধ্যে কোথাও ভুল ভ্রান্তি হয়ে থাকে তাহলে আমাদের
    ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন এবং তা কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন।সকলে ভালো থাকবেন
    সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।
  

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url