দ্রুত হাই প্রেসার কমানোর উপায় - কি কি ফল খেলে প্রেসার বাড়ে
  প্রিয় পাঠক আপনি কি দ্রুত হাই প্রেসার কমানোর উপায় এবং কি কি ফল খেলে প্রেসার
  বাড়ে এ বিষয় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আজকের আর্টিকেল আপনার জন্য আপনি যদি
  আজকের আর্টিকেল সম্পূর্ণ পড়েন তাহলে জানতে পারবেন দ্রুত হাই প্রেসার কমানোর উপায়
  সম্পর্কে সকল সঠিক তথ্য।তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক দ্রুত হাই প্রেসার কমানোর
  উপায় সম্পর্কে।
  একই সাথে আপনারা হঠাৎ হাই প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায় এবং হাই প্রেসার হলে কি
  খাওয়া উচিত না এই বিষয়গুলো জানতে পারবেন তাই আজকের আর্টিকেলটি হতে পারে আপনার
  জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ তাই আর কোথাও ঘোরাফেরা না করে দ্রুত জেনে নিন দ্রুত হাই
  প্রেসার কমানোর উপায় এবং কি কি ফল খেলে প্রেসার বাড়ে।
  পোস্ট সূচিপত্রঃদ্রুত হাই প্রেসার কমানোর উপায় এবং কি কি ফল খেলে প্রেসার
  বাড়ে
ভূমিকাঃদ্রুত হাই প্রেসার কমানোর উপায়।কি কি ফল খেলে প্রেসার বাড়ে
  হাই প্রেসার রোগীদের জন্য খাবার মেনটেন করে খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।খাবারের
  তিন বেলায় হাই প্রেসার রোগীদের খাবারের রুটিন তৈরি করতে হবে।সমস্ত খাবারগুলো
  খেলে হাই প্রেসার বৃদ্ধি পায় সেই সমস্ত খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে।কিন্তু আপনারা
  অনেকেই জানেন না কোন কোন খাবারের মধ্যে হাই প্রেসার বৃদ্ধির উপাদান গুলো রয়েছে।
আরো পড়ুনঃ বাচ্চাদের রোদ লাগানোর নিয়ম 
  আজকে আর্টিকেল থেকে আমরা জানবো এই পেশার কমানোর উপায়, কি কি ফল খেলে প্রেসার
  পড়ে, কি কি খাবার খেলে প্রেসার বাড়ে, হাই প্রেসার হলে কি খাওয়া উচিত না এবং
  হঠাৎ হাই প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে সঠিক তথ্যগুলো।তাই আর কোথাও না
  গিয়ে আমাদের সঙ্গে থাকুন এবং পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিন দ্রুত হাই
  প্রেসার কমানোর উপায় সম্পর্কে।
দ্রুত হাই প্রেসার কমানোর উপায়
  যাদের হাই প্রেসারের সমস্যা রয়েছে তারাই জানে তাদের জীবনটা কতটা বিষাদময় কারণ
  দ্রুত হাই পেশার কমানোর উপায় তাদের জেনে রাখতে হবে। যেকোনো সময় হাইপ্রেশার উঠে
  যায় যার ফলে দ্রুত হাই প্রেসার কমানোর উপায় বাসার বা রোগীর নিজেরও জেনে রাখা
  দরকার। যে সকল কাজকর্মে প্রেসার দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং প্রেসারে সমস্যা হয় সে
  সকল কাজকর্ম থেকে অবশ্যই নিজেকে বিরত রাখতে হবে। তবে দ্রুত প্রেসার কমে যাবে।
আরো পড়ুনঃ ভিটামিন ডি এর অভাব হলে করনীয়
  বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, হাই প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের সবসময় সতর্ক থাকতে
  হবে। কেননা এই রোগটি অন্যান্য শারীরিক নানা জটিলতা তৈরীর কারণ হয়। রক্তনালী
  সমস্যা তৈরি করার পাশাপাশি স্টোক ও হার্ট এটাকের সমস্যা হয় যাদের হাইপ্রেশার
  রয়েছে। হঠাৎ হাই প্রেসার বেড়ে গেলে সেই সময় কিভাবে হাই প্রেসার কমাতে হবে সেই
  উপায় সম্পর্কে জেনে নিন।
- হঠাৎ হাই প্রেসার উঠে গেলে শারীরিক চলাচল কমিয়ে দিতে হবে কেননা এতে রক্তের চাপ আরো বেড়ে যায়।
- হাই প্রেসার উঠে গিয়েলে এই মুহূর্তে আপনি তেতুলের রস খান তেতুলের রসের পরিবর্তে খেতে পারেন লেবুর পানি।
- যাদের হাইপ্রোসার রয়েছে তারা হাতের কাছে সব সময় আদার রাখুন আদা একটি সুপার ফুড হঠাৎ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে করতে ও বেশি শিথিল করতে অনেক কার্যকারী।
- রক্তচাপ বেড়ে গেলে প্রক্রিয়াজাত ও তৈলাক্ত খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। সেই সঙ্গে চর্বিযুক্ত খাবার , খাবারের লবণ, ধূমপান উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়ে এমন খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।
- ছাড়াও যাদের হাই প্রেসার রয়েছে তারা খাদ্যের মধ্যে চিনি, তেল, ঘি, মাখন, রেডমিট একেবারেই খাওয়া যাবে না।
  যাদের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে বা হাই প্রেসারের রোগী তাদেরকে অবশ্যই এ সকল
  নিয়ম মেনে চলতে হবে। যদি হঠাৎ হাই প্রেসার বৃদ্ধি পায় সেই মুহূর্তে এই কাজগুলো
  করলে তাৎক্ষণিক তার প্রেশার নিয়ন্ত্রণে আসবে। এর পরের অনুচ্ছেদে আমরা জানবো হঠাৎ
  হাই প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায়।
হঠাৎ হাই প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায়
  হঠাৎ হাই প্রেসার উঠে গেলে সেই সময় বাসায় যদি ঘরোয়া ভাবে প্রেশার কমানোর কোন
  কিছু থাকে তাহলে সেটা দিয়েই প্রেশার কমাতে হবে এই জন্য আপনারা কি জানেন হঠাৎ
  হাইপ্রেশার কমানোর ঘরোয়া উপায়। প্রতিটি মানুষের ঘরে এই সকল উপাদান গুলো থাকে
  যেগুলো দিয়ে হঠাৎ হাই প্রেসার কমানো যাবে তাই এই ঘরোয়া উপাদান গুলো সম্পর্কে।
আরো পড়ুনঃ রোদ থেকে ভিটামিন ডি পাওয়ার সময় কখন
  আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করব হঠাৎ হাই প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায় কি কি যা
  খাওয়ানোর মাধ্যমে আপনি হাই প্রেসার কমাতে পারবেন তাৎক্ষণিক। হঠাৎ হাই প্রেসার
  উঠে গেলে সেই সময় ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়ার থেকে ঘরোয়া ভাবে কিছু উপাদান
  রয়েছে যা খাওয়ানোর মাধ্যমে রোগীর প্রেসার কমিয়ে এনে পরবর্তীতে চিকিৎসকের কাছে
  নিয়ে যে চিকিৎসা করতে হবে।
  রসুন: রসুনের মধ্যে এলিসিন থাকে যা শরীরে নাইট্রিক অক্সিডের উৎপাদন বৃদ্ধি
  করে যা মানুষের পেশিকে আরাম প্রদান করে এই জন্য রক্তচাপের ডায়ালোস্টিক ও
  সিস্টোলিক সিস্টেমেও আরাম প্রদান করে সেই জন্য রক্তচাপের সমস্যায় ভোগ আরোগীদের
  প্রতিদিন একর রসুন খালি পেটে খাওয়া দরকার।
  পেঁয়াজ : পেঁয়াজের মধ্যে রয়েছে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের এই রাখার
  উপাদানের মধ্যে থাকা অক্সিডেন্ট ফ্লাভানল। যা হৃদরোগ জনিত সমস্যা হতে দেয় না।
  গোলমরিচ: যখন রক্তচাপ বাড়বে তখন হাফ চামচ গোল মরিচের গুড়া পানির সাথে
  মিশিয়ে দুই ঘন্টা পর পর পান করতে হবে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে আসবে।
  পাতিলেবুর রস: উচ্চ রক্তচাপা হাইপ্রেশন নিয়ন্ত্রণ করতে গেলে হাফ গ্লাস
  পানিতে একটি পাতিলেবুর রস মিশিয়ে খেতে হবে দু ঘন্টা পর পর তাহলে তাড়াতাড়ি
  হাইপ্রেশন নিয়ন্ত্রণে আসে।
  তুলসির পাতা: তুলসির পাতার সাথে দুইটি নিমপাতা একসাথে বেটে নিয়ে এরপর সেই
  মিশ্রণটি ৩০ মিনিট পানির জলে ভিজিয়ে রাখতে হবে। তারপর খালি পেটে সকাল বেলা সেই
  পানি খেলে ১৫ দিনের মধ্যে আপনার পয়সার নিয়ন্ত্রণে আসবে।
  আদা: আদা অতিরিক্ত শর্করার ফলে আর্টেরিজের গায়ে ফলক দেখা যায় যা
  ক্যালসিয়াম স্কুম তৈরি করে। এর ফলে তার রক্ত চলাচলে বাধা দেয় এবং হাইপার
  টেনশনের সৃষ্টি করে আদার মধ্যে অনেক কার্যকরী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে যার শর্করা
  নিয়ন্ত্রণ করে। এছাড়াও আদার রক্ত চলাচলেও অনেক সহজ করে দেয়।
  হাঁটা : প্রতিদিন সকাল বেলায় খালি পায়ে সবুজ ঘাসের উপর ১৫ থেকে ২০ মিনিট
  হাঁটুন। এটি নিয়মিত করলে রক্তচাপ খুব সহজে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
  মেথি: প্রতিদিন সকালে এবং বিকালে নিয়ম করে তিন গ্রাম মেথি গুঁড়ো জলে
  ভিজিয়ে পান করুন এর ফলে আপনি ১৫ দিনের মধ্যেই বুঝতে পারবেন আপনার হাই প্রেসার
  নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।
  পেঁপে: রক্তচাপ জনিত সমস্যা যাদের রয়েছে তারা পেঁপে এক অব্যর্থ ওষুধ খালি
  পেটে পেপের একটা টুকরো চিবিয়ে খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে চলে আসে খুব সহজে।
  আমলকির রস: যাদের হাই প্রেসার রয়েছে তারা একটি বড় চামচে আমলকির রস নিয়ে
  তার সাথে সমপরিমাণ মধু মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে আর বিকালে পান করুন রক্তচাপ খুব
  সহজে নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।
  যাদের হাই প্রেসার রয়েছে এবং হঠাৎ হাই প্রেসার বৃদ্ধি পেয়ে যায় এবং সেই
  মুহূর্তে কি খেলে প্রেসার নামবে সেই সম্পর্কে অনেকের দুশ্চিন্তা থাকে। আপনারা যদি
  ঘরে এ সকল উপাদান থাকে যেকোনো একটি থাকে আপনার হঠাৎ হাই প্রেসার কমে যাবে। এরপরের
  অনুচ্ছেদে আমরা জানব হাই প্রেসার হলে কি খাওয়া উচিত না।
হাই প্রেসার হলে কি খাওয়া উচিত না
  যারা হাই প্রেসারের রোগী তাদের জন্য খাবারের বিভিন্ন রকমের মানা থাকে সেই মানা
  গুলো না মেনে চললে প্রেসার হঠাৎই বেড়ে যায় এবং পেশার উঠে নানা রকমের সমস্যার
  সম্মুখীন হয়। তাই আপনাদের জেনে রাখতে হবে হাই প্রেসার হলে আপনাদের কি খাওয়া
  উচিত এবং কি খাওয়া উচিত নয় যেহেতু আপনারা হাই প্রেসারের রোগী তাদের সর্বপ্রথম
  ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে জেনে নিতে হবে।
আরো পড়ুনঃ সকালে খালি পেটে কি খেলে গ্যাস হবে না 
  হাই প্রেসার হলে কি খাওয়া উচিত না। হাই প্রেসার হলে বিভিন্ন রকমের সমস্যা দেখা
  দেয় শারীরিকভাবে সেই জন্য অবশ্যই একটি ডায়েট চার্ট বা খাবার তালিকা তৈরি করে
  নিতে হবে প্রেসারের রোগীর। হাই প্রেসার হলে কি খাওয়া উচিত নয় চলুন জেনে আসি ।
- হাই প্রেসার এর সর্বপ্রথম শত্রুই হচ্ছে লবণ কাঁচা লবণ একেবারে খাওয়া যাবেনা এবং তরকারিতে বা বিভিন্ন কিছুতে অল্প পরিমাণে লবণ খেতে হবে আর না খেতে পারলে তো সবচেয়ে ভালো।
- চর্বি বা ফ্যাট জাতীয় খাবার খাওয়া থেকে দূরে থাকতে হবে যেমন গরু, খাসির মাংস, মাখন, পেস্ট্রিকে ইত্যাদি খাবার থেকে সব সময় দূরে থাকতে হবে। কারণ এই সকল খাবারের মধ্যে রয়েছে চর্বি যা প্রেসার বৃদ্ধি করতে পারে।
- অতিরিক্ত তৈলাক্ত খাবার এবং প্যাকেট খাবার খাওয়া থেকে দূরে থাকতে হবে কারণ এই সকল খাবার খেলে পেশার আরো বৃদ্ধি পাবে।
- ভাত খাওয়ার পরিমাণ কমাতে হবে ভাত খেতে হবে প্রতিদিন।
- ধূমপান, মদ্যপান অভ্যাস থাকলে ত্যাগ করতে হবে যা খেলে বাড়বে রক্তের হিমোগ্লোবিন যার ফলে আপনার উচ্চ রক্তচাপ বৃদ্ধি পাবে।
  যারা উচ্চ রক্তচাপের রোগী তাদেরকে এই সকল নিয়ম মেনে চলতে হবে এবং এই সকল খাবার
  খাওয়া থেকে দূরে থাকতে হবে তবেই আপনার প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকবে। তাহলে আপনার
  উচ্চ রক্তচাপ ও নিয়ন্ত্রণে থাকবে এবং অন্য কোন সমস্যা এর থেকে দেখা দিবে না। এর
  পরের অনুচ্ছেদে আমরা জানব কি কি খাবার খেলে প্রেসার বাড়ে।
কি কি খাবার খেলে প্রেসার বাড়ে
  যাদের প্রেসারে সমস্যা রয়েছে তাদেরকে অবশ্যই জানতে হবে কি কি খাবার খেলে প্রেসার
  বাড়ে কারণ পেশার এমন একটি রোগ যা বেড়ে গেলে শরীরে শুধু মাত্র যে প্রেসার
  বৃদ্ধির ফলে একটি রোগ হয় এমন কিছু না হার্ট এটাক স্টক কিডনির সমস্যার মত সমস্যা
  বৃদ্ধি পেয়ে মৃত্যু হতে পারে।
  তাই এই প্রেসার বৃদ্ধি পাওয়া নিয়ে চিন্তিত থাকতে হবে এবং নিজেকে খাবার খাওয়ার
  মধ্যে নিয়ন্ত্রণ আনতে হবে এবং জেনে বুঝে যে কোন খাবার খেতে হবে। অজান্তে ভুলের
  মাধ্যমে খাবার খাওয়ার ফলে প্রেসার বৃদ্ধি পেয়ে নানা রকমের সমস্যার মধ্যে পড়তে
  পারেন তাই আপনাদের জেনে রাখা উচিত কি কি খাবার খাওয়ার ফলে প্রেসার বৃদ্ধি পায়।
আরো পড়ুনঃ হিমোগ্লোবিন কত হলে রক্ত দিতে হয় 
  প্রেসার বৃদ্ধি পাওয়ার মধ্যে সবচেয়ে অন্যতম তালিকায় রয়েছে স্যুপ, কফি, ফলের
  রস, দুধ, শরবত, চর্বি জাতীয় খাদ্য ও প্যাকেটজাত খাবার যেগুলো খাওয়ার ফলে আপনার
  প্রেসার বৃদ্ধি পেয়ে যাবে। টক জাতীয় খাবার খাওয়ার ফলে পেশার বৃদ্ধি পায় কারণ
  এগুলোর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন সি। এ ছাড়া পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম থাকে যা
  সোডিয়ামের কার্যকারিতা ঠিক থাকে।
  লেবু মালটা কমলা জাতীয় ফল প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে যাদের লো প্রেসার
  রয়েছে তারা এই সকল খাবার খেলে প্রেসার বৃদ্ধি পাবে। খাবারের মধ্যে মেনে চলতে হবে
  যে সকল খাবার খেলে হাই প্রেসার হয় সে সকল খাবার খাওয়া থেকে নিজেকে দূরে রাখতে
  হবে। ধূমপান মধ্যপন ত্যাগ করতে হবে ভাত খাওয়ার পরিমাণ কমাতে হবে এবং গরু খাসির
  মাংস মাখন পেস্ট্রিকে ইত্যাদি খাবার খাওয়া থেকে দূরে থাকতে হবে।
কি কি ফল খেলে প্রেসার বাড়ে
  যাদের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা আছে বা পেশারের সমস্যা রয়েছে তারা জানতে চেয়েছেন
  যে কি কি ফল খেলে প্রেসার বাড়ে। যে ফলগুলো খাওয়ার ফলে প্রেসার বাড়ে
  সেগুলোর নাম সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন আপনারা কি জানেন কি ফল খাওয়ার ফলে প্রেসার
  বাড়ে। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে কলা, ডাবের পানি, টমেটো ইত্যাদিতে
  পটাশিয়াম থাকে।
  এক কাপ দুধ খাওয়া যেতে পারে প্রতিদিন তো ঐ লোক তো মাছ পরিহার করে অন্য ছোট মাছ
  খেতে হবে এছাড়া ফলমূল যেমন আমলকি, নাশপাতি, পেঁপে, বেদেনা, পেয়ারা এগুলোর মধ্যে
  যেকোন এক ধরনের ফল প্রতিদিন খেতে পারেন। খেলে বা এই ফলগুলো খাওয়ার ফলে আপনার কোন
  প্রেসারের সমস্যা হবে না। ভিটামিন সি যুদ্ধ ফল খেতে হবে যে ফলগুলোর মধ্যে টক
  জাতীয় ফল রয়েছে সেগুলো খেলে প্রেসার আপনার বৃদ্ধি পাবে।
আরো পড়ুনঃ যক্ষা রোগের প্রতিকার প্রতিরোধ 
  উচ্চ রক্তচাপ হলে যেমন সমস্যা তেমনি নিম্ন রক্তচাপ হলেও সমস্যা তেমনি লো
  প্রেসারের রোগীদেরও বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় ভুগতে হয়। এই সমস্যাটি বেশিরভাগ দেখা
  দেয় দুশ্চিন্তা, গর্ভাবস্থা, ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, পানির ঘাটতি
  রক্তস্বল্পতা, পুষ্টির অভাব, হৃদযন্ত্রের সমস্যা ইত্যাদি।
  নিম্ন রক্তচাপ থাকলে মাথা ঘোরা ক্লান্তি, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া, বমি বমি ভাব, বুক
  ধরফর, অবসাদ, দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যাওয়া এবং স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে
  অসুবিধা লক্ষণ গুলো দেখা যায়। যার ফলে এই ফলগুলো খেলে আপনার রক্তচাপ বৃদ্ধি পাবে
  এবং প্রেসার নিয়ন্ত্রণে আসবে।
শেষ বার্তা দ্রুত হাই প্রেসার কমানোর উপায় কি কি ফল খেলে প্রেসার বাড়ে
  ভিডিও পাঠক ভাই ও বন্ধুগণ আপনারা নিশ্চয়ই আজকের আর্টিকেল সম্পূর্ণ করে ইতিমধ্যে
  জানতে ও বুঝতে পেরেছেন দ্রুত হাই প্রেসার কমানোর উপায় এবং কি কি ফল খেলে প্রেসার
  বাড়ে।আজকের আর্টিফোরের মধ্যে আমরা আরো কিছু তথ্য আলোচনা করেছি নিশ্চয়ই আপনারা
  সেই সম্পর্কেও বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।আশা করছি আজকের আর্টিকেল আপনার কাছে ভালো
  লেগেছে আপনার কাছে উপকৃত বলে মনে হয়েছে।
আরো পড়ুনঃ মাজার ব্যাথা দূর করার ঘরোয়া উপায় 
  যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার মূল্যবান মতামতটি কমেন্ট বক্সে
  জানিয়ে দিন।যদি আর্টিকেল ভালো লেগে থাকে তাহলে বন্ধু এবং আত্মীয়দের মাঝে শেয়ার
  করে সকলের মাঝে ছড়িয়ে দিন।আজকের আর বিকেলে পর্যন্তই আবারো দেখা হবে কথা হবে কোন
  কোন টপিক নিয়ে সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url