ড্রাগন ফল গাছে সার প্রয়োগ - ড্রাগন চাষের পদ্ধতি

প্রিয় পাঠক আপনি কি ড্রাগন ফল গাছে সার প্রয়োগ এবং ড্রাগন চাষের পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন?আপনার একটি ড্রাগন বাগান আছে যেখানে আপনি নতুন করে শুরু করেছেন কিন্তু আপনি জানেন না ড্রাগন ফল গাছে সার প্রয়োগ এবং দাগে ড্রাগন চাষের পদ্ধতি। ড্রাগন গাছের যত্ন কিভাবে করবেন সেই সম্পর্কিত বিষয়ে আজকের এই আর্টিকেল।
ড্রাগন ফল গাছে সার প্রয়োগ
আপনি যদি আমাদের এই পোস্ট শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে আসেন তাহলে আপনিও জানতে পারবেন ড্রাগন চাষের পদ্ধতি এবং ড্রাগন ফল গাছে সার প্রয়োগ করবেন কিভাবে।তাই আপনি যদি আপনার বাগানে ড্রাগন ফল বেশি উৎপন্ন করতে চান তাহলে কিভাবে ড্রাগন ফল গাছের সার প্রয়োগ করবেন তা আমাদের এই পোস্টটি পড়ে জেনে নিন।
পোস্ট সূচিপত্রঃড্রাগন ফল গাছে সার প্রয়োগ - ড্রাগন চাষের পদ্ধতি  

সূচনা: ড্রাগন ফল গাছে সার প্রয়োগ - ড্রাগন চাষের পদ্ধতি

আপনারা ইতিমধ্যে জানতে চলেছেন ড্রাগন ফল গাছের সার প্রয়োগ এবং ড্রাগন চাষের পদ্ধতি সম্পর্কে।আপনি যদি ড্রাগন ফলে বাগান করবেন ভাবছেন তাহলে আপনার জন্য আমাদের এই পোস্টটি। আপনি যদি আমাদের এই পোস্টটি সম্পন্ন পড়েন।তাহলে আপনিও জাগুন ফল গাছের সার প্রয়োগ এবং ড্রাগন চাষের পদ্ধতি জেনে নিতে পারবেন।
এছাড়াও আপনারা ড্রাগন সম্পর্কিত ড্রাগন চাষের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু টিপস জানতে পারবেন সেগুলো হলো।ড্রাগন গাছের পরিচর্যা, ড্রাগন ফুল ঝরে যাওয়ার কারণ,ড্রাগন গাছে ফুল আসার সময়,ড্রাগন চাষে সফলতা।তাই আপনি যদি আপনার ড্রাগন চাষের জন্য প্রয়োজনীয় এ সমস্ত তথ্যগুলো সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আমাদের পোস্টটি স্টেপ বাই স্টেপ মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।

ড্রাগন চাষে সফলতা।লড্রাগন ফল গাছে সার প্রয়োগ 

ড্রাগন ফল বিদেশি হলেও আমাদের দেশে এখন বাণিজ্যিকভাবে প্রচুর চাষ করা হচ্ছে এবং চাষিরা সফলতা পাচ্ছে। আর সেই কারণেই দেশের বাজারে এখন প্রচুর ড্রাগন ফল দেখা যাচ্ছে। অনেকে দামি ফল হিসেবে খেতে চান কিন্তু জানে না এতে পুষ্টি কি কি গুন রয়েছে। ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে আর ক্যালরি কম থাকায় এই ফল খেলে ওজন ও বাড়ার কোন সংখ্যা নেই।

এতে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম, ওমেগো ফ্যাটি এসিড, বিটা ক্যারোটিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। একজন চাষির ড্রাগন চাষ করে সফলতার গল্প আপনাদের শোনাবো। আলমগীর সাহেব তিনি চাষাবাদ করেন তার ফসলি জমিতে। তার বাসা বরিশালে নানা গুণসমৃদ্ধ এই ড্রাগন ফলে চাষ করার পদ্ধতি সম্পর্কে তিনি জানার পরে তার আগ্রহ হয় ড্রাগন ফল চাষ করার প্রতি।
বাণিজ্যিকভাবে চাষ করে ব্যাপকহারে সফলতা পেয়েছেন আলমগীর সাহেব। ২০ লাখ টাকা খরচ করে তিনি ৪০ লাখ টাকা লাভ হওয়ার আশা করছেন। তিনি দশ বিঘা মাটিতে ড্রাগন ফলে চাষ করেন এবং ড্রাগন ফলে প্রচুর ফলন পেয়েছেন। তিনি ২০ লাখ টাকা লোন নিয়ে এই ড্রাগন ফলে চাষাবাদ শুরু করেন এবং তিনি 40 লাখ টাকার পেয়েছেন সে ড্রাগন ফল বিক্রয় করে।

যার ফলে তিনি ২০ লাখ টাকা লাভবান হয়েছে এবং প্রচুরভাবে সফলতা পেয়েছেন এই ড্রাগন ফল চাষ করে। তাহলে আপনারা বুঝতেই পারছেন একজন ব্যবসায়ী বাণিজ্যিকভাবে ড্রাগন চাষ করে কিভাবে সফলতা পেল।

ড্রাগন চাষের পদ্ধতি।ড্রাগন ফল গাছে সার প্রয়োগ 

এখন বর্তমান সময়ে সবচেয়ে বেশি চাষাবাদের প্রতি আগ্রহী হচ্ছে ড্রাগন চেয়েছে চাষিরা। ড্রাগন চাষ করার ফলে প্রচুর পরিমাণে সফলতা দেখতে পাচ্ছেন চাষীরা।এই ড্রাগন ফল আমেরিকার জঙ্গলে জন্ম নেওয়া লতানো এক ধরনের ক্যাকটাস গাছের ফল। বর্তমানে থাইল্যান্ড মালয়েশিয়া ফিলিপাইন ভিয়েতনাম চীন ও ভারতে এই ফাল প্রচুর পরিমাণে চাষ হল বাংলাদেশেও ড্রাগন ফলে চাষের হার দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।

আমাদের দেশে মাটি ও আবহাওয়া এই ফল চাষের জন্য উপযোগী হওয়ার ফলে বাংলাদেশের ড্রাগন ফল চাষ করলে সফলতা পাওয়া যাচ্ছে। ড্রাগন ফলে শরীরের পুষ্টির চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে যাচ্ছে। চলুন জেনে নেওয়া যাক ড্রাগন ফল চাষ করার পদ্ধতি সম্পর্কে।

জাত নির্ধারণ ও চারা তৈরি : বাংলাদেশে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে চাষ করার জন্য বাউ ড্রাগন ফল- ১ (সাদা) ও বাউ ড্রাগন ফল-২ (লাল) খুব ভালো। এছাড়াও হলুদ ড্রাগন ফল ও লালচে ড্রাগন ফল চাষ করা যেতে পারে দেশে সকল হাটিকালচার সেন্টার ও বড় ধরনের নার্সারিতে ড্রাগন ফলে চারা পাওয়া যায়। সেখান থেকে বীজ দিয়ে চারা তৈরি করে গেলেও কাটিং করে শাখা কলম করে চারা তৈরি করায় উত্তম হতে পারে। এতে করে গাছের গুনাগুন বজায় থাকে ও তাড়াতাড়ি ফল ধরে।

জমি তৈরীর রোপন ও পরিচর্যা : ড্রাগন গাছে অতিরিক্ত আলো ও কম বৃষ্টি পছন্দ করে সব ধরনের মাটিতেই ড্রাগন ফল চাষ করা যেতে পারে। তবে উঁচু জমি নির্বাচন করাই ভালো কারণ এই গাছের গোড়ায় পানি জমলে গাছ মারা যেতে পারে। গোড়ায় পানি জমার কারণে দাঁত মারা যায়।
তারা রোপণের জন্য জমি ভালোভাবে চাষ দিয়ে ৩ মিটার পর পর গর্ত করে গর্তে পাঁচ থেকে দশ কেজি নিশান, ৫০ গ্রাম ইউরিয়া, ১০০ গ্রাম টি এস পি, ১০০ গ্রাম এমওপি, ১০ গ্রাম জিপ- ফা , ১৫ থেকে ২০ গ্রাম করে টোপাস ও বোরখা দিয়ে গর্ত করে ভরে দিতে হবে। বছরের যে কোন সময়ই এই ড্রাগন ফলে চারা লাগানো যাবে তবে এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে লাগানো ভালো।

সিমেন্ট বা বাসের খুটির সাথে গাছ বেঁধে দিতে হবে চারা লাগানোর পূর্বে প্রতি লিটার পানিতে দুই গ্রাম হাদাক মিশিয়ে সমস্ত জমি স্প্রে করে দিতে হবে। এভাবে আপনি ড্রাগন ফলের চাষাবাদ শুরু করতে পারেন এই পদ্ধতি অনুযায়ী তাহলে আপনি ড্রাগন ফলে চাষ করতে পারবেন।

ড্রাগন গাছে ফুল আসার সময়। ড্রাগন ফল গাছে সার প্রয়োগ 

বর্তমানে ড্রাগন ফলের গাছে চাষাবাদ করে প্রচুর পরিমাণে সফলতা দেখছে বাংলাদেশী চাষীরাও। ফলের ড্রাগন ফল চাষ করার প্রবণতা বাংলাদেশ ও বৃদ্ধি পাচ্ছে। ড্রাগন ফলটি বিদেশি ফল হল এখন বর্তমানে বাংলাদেশেও দেখা যাচ্ছে প্রচুর পরিমাণে। ড্রাগন ফল চাষ করার পদ্ধতি সম্পর্কে বাংলাদেশের চাষীরা জানছে এবং শিখছে এবং এই বিষয়ে তাদের প্রশিক্ষণ দিলে তারা আরো বেশি আগ্রহী হবেন।
ড্রাগন ফলের গাছে ফুল আসার সময় এপ্রিল থেকে মে মাসে। ফুল আসার 20 থেকে 25 দিনের মধ্যে ফল হয়। অক্টোবর-নভেম্বর পর্যন্ত ফুল ও ফল ধরা অব্যাহত থাকে। প্রতিটি ফলের ওজন ২০০ গ্রাম থেকে ১.৫ কেজি হয়ে থাকে। ১২ থেকে ১৮ মাস বয়সী একটি গাছ 5 থেকে 20 টি ফল পাওয়া যেতে পারে। কোন কোন ক্ষেত্রে এর বেশিও ধরতে পারে।

কিন্তু পূর্ণ বয়স্ক একটি গাছে ২০ থেকে ১০০ টি ও ফল পাওয়া যায়। পাকা অবস্থায় ফল পাশ থেকে সাত দিন সংরক্ষণ করে যাবে। হেক্টর প্রতিফলন ২০ থেকে ২৫ টন হয়ে থাকে গাছ লাগানোর ১৫ থেকে ২০ বছর পর্যন্ত ফলন পাওয়া যায় । তাহলে আপনারা বুঝতেই পারছেন ড্রাগন ফল চার্জ করলে কতটা লাভবান হতে পারবে একজন চাষী।

ড্রাগন ফুল ঝরে যাওয়ার কারণ। ড্রাগন ফল গাছে সার প্রয়োগ 

যারা নতুন ড্রাগন ফল চাষ করছে তারা অনেকেই হয়তো নানা রকমের সমস্যার মধ্যে পড়ছে। ড্রাগন চাষ করার যে পদ্ধতি রয়েছে সে পদ্ধতিতে চাষাবাদ করেও তাদের ড্রাগন ফলের ফুল আসার সময় ফুল ঝরে পড়ে যায়। ফুল ঝরে পড়ে গেলেই তো আর ড্রাগন ফল উৎপাদন হবে না যার ফলে চাষিরা ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে। বালাই ব্যবস্থাপনা করতে হবে তাহলে ড্রাগন ফলের ফুল ঝরে যাবে না।

ড্রাগন ফল চাষ করার জন্য ড্রাগনের ফুল যখন ধরে সেই সময় কাছের পরিচর্যা করতে হবে ভালোভাবে। শিকড, কাণ্ড ও গোড়া পঁচা রোগ দেখা যায়। গোড়ায় অতিরিক্ত পানি জমার কারণে শিকড় পচে যায়। ড্রাগন ফলের চাষাবাদ করতে হলে জমি নির্ধারণের সময় সব সময় উঁচু জমি নির্ধারণ করা উচিত কারণ পানি যদি জমে থাকে তাহলে গাছের গোড়া পচে যায় বা গাছে মারা যায়।
তাই গাছের গোড়ায় পানি জমতে দেওয়া যাবেনা আর কাণ্ড ও গোরা পচা রোগ দমনের জন্য প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে আরবা অথবা হামা স্প্রে করতে হবে। এছাড়া মাঝে মাঝে মাকড় ও মিলিবাগের আক্রমণ দেখা যায়। যা প্রতি লিটার পানিতে ২ মিলি হারে দামি দামদামা বা এক মিলি হারে তাকাত অথবা ১৬ লিটার পানিতে ৫ গ্রাম লাহিব ব্যবহারে এসব পোকা দমন করা যায়।

এ সকল প্রকার মাকড়ের কারণে গাছ মারা যায় এবং ফুল ঝরে পড়ে যায়। ড্রাগন ফলের ফুল ঝরে পড়ার কারণ এটি পোকামাকড়ের আক্রমণের কারণে ফুল ঝরে পড়ে যায় এবং পুষ্টির অভাবে বা ষাঁড়ের অভাবে অনেক সময় ফুল ঝরে যেতে পারে। ড্রাগন ফুলের গাছের নির্বির পরিচর্যা করতে হবে এবং যত্ন নিতে হবে তবেই ভালো ফল পাওয়া যাবে।

ড্রাগন গাছের পরিচর্যা। ড্রাগন ফল গাছে সার প্রয়োগ 

ড্রাগন গাছে সফলতা পাওয়া যাচ্ছে কিন্তু ড্রাগন ফল ফালানোর জন্য গাছের অবশ্যই নিবিড় ভাবে যত্ন ও পরিচর্যা করতে হবে। আপনি যদি ড্রাগন ফলে সফলতা পেতে চান তাহলে আপনাকে আগে জানতে হবে যে গাছের কিভাবে যত্ন নিতে হবে এবং পরিচর্যা করতে হবে। জমি নির্ধারণের ক্ষেত্রে সকল জমিতেই এটি চাষাবাদ করা যায় তবে উঁচু জায়গায় ড্রাগন ফলে চাষ করলে সবচেয়ে বেশি ভালো হয়। কারণ ড্রাগন গাছের নিচে পানি জমে থাকলে মারা যাবে এবং গাছের ফুলও ঝরে যায়।
ড্রাগন গাছের নিচে পানি জমে থাকা কোন ভাবেই যাবেনা কারণ ড্রাগন গাছের গোড়ায় পানি জমে থাকলে গোড়া পচে যায় এবং গাছ মারা যায়। তারায় পানি দেওয়ার সময় লক্ষ্য রাখতে হবে গোড়ায় পানি যেন জমে না থাকে। গ্রামের ভিতরে বাটি পানি সহজে বের করে দেওয়ার জন্য ড্রামের নিচের দিকে চার থেকে পাঁচটি ছিদ্র করে হঠাৎ করার আগে। ড্রাগন গাছের ডালপাড়া লতার মতো হওয়ার কারণে গাছের হালকা বৃদ্ধির সাথে সাথে খুঁটি বেঁধে দিলে গাছ সহজে ঢলে পড়বে না।

ড্রাগন গাছ পরিচর্যা করার জন্য গাছের আশেপাশে ময়লা জঙ্গল পরিষ্কার রাখতে হবে। ড্রাগন ফলের গাছের নিবীড় যত্ন করতে হবে এবং পরিচর্যা করতে হবে গাছটিকে অতিরিক্ত আলো এবং রোধে রাখা যাবে না তারা আলো সহ্য করতে পারে না। ড্রাগন গাছের সঠিক পরিচর্যা করলে সহজেই ফল ধরে এবং প্রচুর পরিমাণে সফলতা পাওয়া যায় এই ড্রাগন ফল চাষ করে।

ড্রাগন ফল গাছে সার প্রয়োগ

গাছের বয়স বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে নিম্নলিখিত ভাবে সারগুলো দিতে হবে ড্রাগন ফলের গাছে। দাগন ফল খরা ও জলবদ্ধতা সহ্য করতে পারে না তাই শুষ্ক মৌসুমি এবার 10 থেকে 15 দিন পর পর সেচ দিতে হবে। এছাড়া ফলান্ত গাছে তিনবার অর্থাৎ ফুল ফোটা অবস্থায় একবার ফল মটর দানা অবস্থায় একবার এবং ১৫ দিন পর আরেকবার সেজ দিতে হবে।
ফলে রোগবালায় খুবই একটা চোখে পড়ে না তবে কখনো কখনো এ গাছের মূলপঁচা, কাণ্ড ও গোড়া পঁচা রোগ দেখা যায়। ড্রাগন ফল গাছের সার প্রয়োগ যেভাবে করতে হবে এবং কতটুকু পরিমাণে করতে হবে তা নিচে দেওয়া হলো।
মাদা প্রতি সারের পরিমাণ/ বছর ঃ

গাছের বয়স

গবরের সার(কেজি)

ইউরিয়া(গ্রাম)

টিএসপি(গ্রাম)

এমওপি(গ্রাম)

১-৩ বছর

৪০-৫০

৩০০

২৫০

২৫০

৩-৬ বছর

৫০-৬০

৩৫০

৩০০

৩০০

৬-৯ বছর

৬০-৭০

৪০০

৩৫০

৩৫০

১০ বছরের ঊর্ধে

৭০-৮০

৫০০

৫০০

৫০০

শেষ কথা:ড্রাগন ফল গাছে সার প্রয়োগ - ড্রাগন চাষের পদ্ধতি

আপনারা নিশ্চয়ই এই আর্টিকেল সম্পূর্ণ করে আপনাদের ড্রাগন চাষের পদ্ধতি সম্পর্কে এবং ড্রাগন ফল গাছে সার প্রয়োগ করবেন কিভাবে তা বুঝতে পেরেছেন।এছাড়াও আপনি ড্রাগন গাছের পরিচর্যা, ড্রাগন ফুল ঝরে যাওয়ার কারণ, ড্রাগন গাছে ফুল আসার সময়,ড্রাগন চাষে সফলতা সহ বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।তাই এখন নিশ্চয়ই এই পোস্টটি আপনার ড্রাগন ফল গাছে সার প্রয়োগ এর ক্ষেত্রে অনেক উপকারে আসবে এবং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
এতক্ষণ সময় ধরে আমাদের পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার যদি আমাদের এই পোস্ট ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনি ড্রাগন চাষে উদ্যোক্তা ব্যক্তিদের সাথে শেয়ার করুন ।যাতে করে তারা ড্রাগন চাষ করে তাদের সমস্যার সমাধান করে সফলতা নিয়ে আসতে পারে।আপনি যদি এমন আর্টিকেল নিয়মিত পড়তে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন এবং আমাদের সঙ্গেই থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলোড়ন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url